শিরোনাম :

বিশ্বম্ভরপুরে নিখোঁজ হওয়া ব্যক্তির লাশ অবশেষে পাওয়া গেছে



ডেস্ক রিপোর্ট::

বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার পলাশ ইউনিয়নের ধরেরপাড় গ্রামের মৃত সোরামনি বিশ্বাসের ছেলে সোনামনি বিশ্বাস (৬৫) লাশ পাওয়া গেছে। জানা যায়, গত শনিবার (১২জুন) আনুমানিক ১২ ঘটিকার পর থেকে নিখোজ ছিলেন। সোনামনি বিশ্বাস। ২ ছেলে, ২মেয়ের জনক সহ তার স্ত্রী অবলা রানী বিশ্বাস আত্মীয়স্বজনদের নিয়ে আশ-পাশের এলাকা সহ তল্লাশী চালালে। অবশেষে রবিবার সোনামনি বিশ্বাস কে না পেয়ে এলাকায় মাইকিং করানো হয় এবং তার বড় ছেলে রমাকান্ত বিশ্বাস নিকাটাত্মীয় ৬/৭ জন সহ নিখোজ বাবার সন্ধানে সিলেট আম্বরখানা পর্যন্ত চষে বেড়ান। খোজাখোজি অব্যাহত রাখলে সোমবার (১৪জুন) বিকাল অনুমান ৪.৩০ ঘটিকায় বাড়ীর পার্শ্ববর্তী মূল রাস্তার কিঞ্চিত দুরে মেঠো পথের পাশে মুক্তাগাছের ঝোপের আড়ালে পঁচা গন্ধে নিখোঁজ সোনামনির নাতি প্রদীপ বিশ্বাস(১৭) মৃত অবস্থায় সোনামনিকে দেখতে পায়। সোনামনির বড় ছেলে রমাকান্ত বিশ্বাস নিকটস্ত বিশ্বম্ভরপুর থানায় স্ব-শরীরে হাজির হয়ে ডিউটি অফিসারকে অবগত করে। বিশ্বম্ভরপুর থানাপুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বিষয়টি সুষ্ঠো তদন্ত বা সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করতে ময়না তদন্তের জন্য থানা হেফাজতে নিয়ে আসে। কর্তব্যরত ডিউটি অফিসার এস.আই বাচ্চু জানান, ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী এস.আই জাকির হোসেন(০১) সমস্থ তথ্য দিতে পারবেন। বহুবার ফোন করেও এস.আই জাকির এর সাড়া না পেয়ে সরেজমিনে রাত্রি প্রায় ১২.৩০মিনিটে থানার অপারেটর আব্দুর রশিদের সহযোগীতায় মৃত ব্যক্তি তথ্যচিত্র সংগ্রহ করা হয়। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সোনামনির লাশ উদ্ধার ও থানায় নিয়ে আসতে বিলম্ব হওয়ায় ১৫ জুন সকালে মর্গে পাঠানোর জন্য মৃত ব্যক্তির লাশকে থানা হেফাজতে অপেক্ষমান রাখা হয়েছে। উপস্থিত সোনামনির ছেলে রমাকান্ত বর্মন জানান, আমাদের কাহারো উপর সন্দেহ নাই। আমার বাবা একজন সহজ,সড়ল ও সাধারন মানুষ ছিলেন।

Commentbox

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Recents